ইমেইল সাবস্ক্রাইব
আপনার ইমেইলে নিয়মিত গুরুত্বপূর্ণ সব খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন;
- শাপলা চাষ: বাড়িতেই গড়ে তুলুন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জলকেন্দ্র
- মেটার নতুন ফিচার: আপনার ব্যক্তিগত ফটো স্ক্যান করতে চায় ফেসবুক—সতর্ক থাকবেন যেভাবে
- ইরান থেকে পাকিস্তানে আশ্রয়: ২৮ বাংলাদেশির কষ্টার্জিত যাত্রা
- দুবাইতে প্রবাসীদের জন্য চাকরির সুযোগ: আকর্ষণীয় বেতন ও সুযোগ-সুবিধা
- প্রবাস জীবন: কী, কেন, কোথায় ও কিভাবে?
- বাংলাদেশ পুলিশে কনস্টেবল পদে নিয়োগ: জিপিএ ২.৫ হলেই আবেদনের সুযোগ
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৮১ ফিলিস্তিনি নিহত: মানবিক সংকট চরমে
- প্রাকৃতিকভাবে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের কার্যকর উপায়
- ময়মনসিংহে চাচা ও সহযোগীর হাতে ভাতিজির নির্মম ধর্ষণ: গ্রেপ্তার ২
- বাংলাদেশে মোবাইল গ্রাহক হ্রাস: বাংলালিংক সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত
Author: Azgar Ali

Technology enthusiast and founder of this blog. Passionate about sharing accurate, up-to-date information with integrity. Stay connected.
সব মানুষ সফল হতে পারে না। এই কথাটা ধ্রুব সত্য। আমরা আমাদের চারপাশে তাকালেই এমন অসংখ্য বাস্তব উদাহরণ দেখতে পারবো। কেন সব মানুষ সফল হতে পারে না তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারন নিয়ে আজ আলোচনা করবো। আশা করি, আলোচনাটি ফলপ্রসু হবে। আমরা সবাই সফল হতে চাই। আর এই চাওয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি কাজ করে তা হলো হিংসা। আমরা যখন আমাদের চারপাশে কাউকে সফল হতে দেখি তখন আমরাও সেই কাজটা করার মাধ্যমে সফল হতে চাই। সেই কাজ করার কতটুকু সক্ষমতা আছে কিংবা আমরা মন থেকে সেটা করতে চাই কিনা তা নিয়ে তেমন ভাবি না। আর তাই অগোছালো মন নিয়ে যখন…
মানুষ বলতেই আমরা জানি – এরা সভ্য জাতি। কিন্তু এই সভ্য জাতি ধীরে ধীরে ভাগ হয়ে যাচ্ছে। সভ্য আর অসভ্য। হয়তো আমার কথাগুলো কঠিন মনে হচ্ছে। পুরো আর্টিকেল পড়লেই বুঝে যাবেন আমি কি বলতে চাচ্ছি। আজ থেকে ২০ বছর পূর্বে ফিরে যান। তখন রাস্তা-ঘাটে শিক্ষকের সাথে দেখা হলে আমরা সাইকেল থেকে নেমে সালাম দিতাম। শিক্ষকরা খুশি হতেন। তারাও আমাদের খুব স্নেহ করতেন। প্রয়োজনে শাসনও করতেন। শুধু শিক্ষক-ই নয়, আমাদের চেয়ে যারা বড় তাদের আমরা শ্রদ্ধা করতাম। প্রয়োজনে মাথা নীচু করে যেতাম। তারা কোন আদেশ, উপদেশ বা নিষেধ করলে তা মানতাম। এখন ২০ বছর পরের অবস্থার অর্থাৎ এখনকার অবস্থার কথা বলি।…
২০২৪ সালের জানুয়ারী মাস থেকেই দিনগুলো কোনরকম ভালোই যাচ্ছিল। একটি বেসরকারি কোম্পানীতে চাকরি করি। সুতরাং কাজের চাপ, সেলস টার্গেট এর চাপ তো থাকবেই। সবকিছু মেনে নিয়েই দিনগুলো যাচ্ছিল। জুলাই ২০২৪ – এটিও ভালোই যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু হলো কোটা সংস্কার আন্দোলন। সরকারি চাকরিতে প্রবেশে সবমিলে ৪৭% কোটা ছিল। এটা ২০১৮ সালে বাতিল করা হয়েছিল। কিন্তু পরে আবার বলবৎ হয়ে যায়। আন্দোলনটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু হলেও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়ে। দিন রাত সারাক্ষণ মিছিল হতে থাকে। সাধারন মানুষ বুঝতে পারে যে, এই আন্দোলন এতো সহজে থামবে না। সরকারের পক্ষ থেকে নির্দেশ আসে যে, আন্দোলন করলে কোন সমস্যা…
একটা ভুল সিদ্ধান্ত জীবনের অনেক বড় ক্ষতি করতে পারে। সিদ্ধান্ত নিতে হলে বার বার ভাবা উচিত। একটা সিদ্ধান্ত যেমন জীবনের মোড় ঘুড়িয়ে দিতে পারে আবার জীবনকে শেষও করে দিতে পারে। আজ আমার বাস্তব জীবনে ঘটে যাওয়া একটা ভুল সিদ্ধান্ত সম্পর্কে আপনাদের জানাবো। এখান থেকে কিছুটা হলেও শিক্ষা নিতে পারবেন। আমি তখন ইন্টার পাশ করেছি। ডিগ্রি কলেজে বিএসএস গ্রুপে ভর্তি হয়েছি। সামনে ছিল ২য় বর্ষের পরীক্ষা। আমার বাড়ি থেকে ১ কিলোমিটার দূরে একটি ছোট বাজারে আমার একটি কম্পিউটারের দোকান ছিল। কম্পিউটার বিক্রি করতাম এমন নয়। কম্পিউটার সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজ করতাম যেমন প্রিন্টিং, স্ক্যান, অনলাইনে ভর্তি, ছবি তোলা ইত্যাদি। মোবাইলের মেমোরী লোডও…
পৃথিবীতে যত ধর্ম আছে তন্মধ্যে ইসলাম সবচেয়ে শান্তি প্রিয় ধর্ম। এই ধর্মের সকল মানুষ একজন সত্তায় বিশ্বাসী আর তিনি হলেন মহান আল্লাহতায়ালা। আমি নিজেও একজন মুসলিম আর তাই আমি গর্বিত। আমাদের শেষ নবী ও রাসুল হলেন হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)। একরাশ দুঃখ নিয়ে বলতে হচ্ছে এই ইসলাম থেকে মানুষ ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছে। এমন না যে মুসলিমরা দিনের দিন অন্য ধর্মের দিকে ধাবিত হচ্ছে কিন্তু তারা ইসলামের নিয়ম-নীতি থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। নিজেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। নামে মাত্র মুসলিম থেকে কোনো লাভ নেই। মুসলিম হিসেবে আমাদের উপর অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে। বিধি নিষেধ রয়েছে। আমরা যদি এসব না মেনে চলি…
ওষুধ ব্যাপারটি বর্তমানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওষুধ ছাড়া আমরা যেন একদিনও চলতে পারি না। আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ওষুধকেও ওটিসি বানিয়ে ফেলছি। আর এই জন্যেই সমস্যা আমাদের পিছু ছাড়ে না। ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে আমাদের অনেক সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। আজ এ বিষয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলবো ইনশাআল্লাহ। মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ুন, আশা করি উপকার ব্যতীত অপকার হবে না। আদিম যুগে আমরা একটু ফিরে যাই। আজ থেকে ১০০ বছর আগে এখনকার মতো এতো রোগ ছিল না। এতো হসপিটাল ছিল না। এতো এতো ওষুধ ছিল না। তারপরেও মানুষ বেঁচে থাকতো প্রায় ১১০ বছর, ১২০ বছর বা তারও বেশি। আর এখন তো ৫০ পার হলে…
মোবাইল আসক্তি আসলে একটা নেশার মতো। নির্দিষ্ট সময়ে নেশা না করলে যেমন শরীরে ছটফট শুরু হয় তেমনি নির্দিষ্ট সময়ে হাতে মোবাইল না এলে বাচ্চাদের অস্থিরতা শুরু হয়। কিন্তু এই অস্থিরতা ভালো লক্ষণ নয়। যারা মোবাইলে আসক্ত তারা এটাকে ঠিক নেশা মনে করে। বস্তুত তারা ভালো কোন কিছুই শিখতে পারে না। আর যারা শিখে তাদের মধ্যে কখনো আসক্তি হয় না। তারা নির্দিষ্ট দরকারে ফোন হাতে নেয় এবং দরকার শেষ হলে ফোন রেখে দেয়। মোবাইল আসক্তি থেকে বাচ্চাদের দূরে রাখার জন্য অভিভাবকদের জন্য আমার পক্ষ থেকে কিছু পরামর্শ রয়েছে। আশা করি, পরামর্শগুলো আপনারা সাদরে গ্রহণ করবেন। ১. বাসায় যে মোবাইলটি রয়েছে সেটি…
আমি ২০১১ সালে এসএসসি পাশ করি। আর এইচএসসি পাশ করি ২০১৩ সালে। তারপর কি করতে চেয়েছিলাম আর কি করেছি তা এই লিখায় পাবেন। কিন্তু পাশের পরপরই আমার সাথে এক দূর্বিষহ ঘটনা ঘটেছিল অর্থাৎ আমি প্রায় ঘটিয়েই ফেলেছিলাম। শেষ পর্যন্ত বেঁচে ফিরে এসেছি। আজ সেই ঘটনাটাই শেয়ার করবো আপনাদের সাথে। আমি এইচএসসি পাশ করি ২০১৩ সালে। সে সময় দেবীগঞ্জ সরকারি কলেজ (বর্তমান নাম) এর নাম ছিল দেবীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ। আমি পাশ করার কিছুদিন আগেই সেটা সরকারি হয়ে যায় এবং আমি আমার সার্টিফিকেট-এ সরকারি ট্যাগ পাই। আমি বিজ্ঞান বিভাগে পড়তাম। তখন আমি একটি মেয়েকে ভালোবাসতাম। তার সাথে নিয়মিত কথা বলতাম। দেবীগঞ্জে কলেজের…
ছোটবেলায় যখন কিছুই বুঝতাম না তখন ভাবতাম না জানি পৃথিবীটা কতো সুন্দর! বড় হলে কতোই না জানি আনন্দ উপভোগ করতে পারবো। কতোই না সুখ শান্তি পাবো। কিন্তু পরিস্থিতি আমায় বুঝিয়ে দিচ্ছে – এক অশান্ত পৃথিবীতে আমি বাস করছি। আমার নিজেরই নিরাপত্তা নাই, আমি আর কার পাশে দাড়াবো আর কাকেই বা সাহায্য করবো। আমি তো নিজেই আমার চোখের জল মুছতে মুছতে ক্লান্ত। আমি আর কার চোখের জল মুছবো। এ অশান্ত পৃথিবী আমায় একদম শান্ত বানিয়ে দিচ্ছে। আমায় পঙ্গু করে দিচ্ছে। আমার অন্তরের মধ্যে ফুটে ওঠা শত পদ্মকে নিঃশেষ করে দিচ্ছে। যখন আমার চারপাশে তাকাই আমি অবাক হয়ে যাই। মুষ্টিমেয় কিছু লোক…
আমরা এখন যে যুগে বাস করছি সেই যুগে ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কে জানাটা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারনেট সেবা এখন ঘরে ঘরে পৌছে গেছে। সুতরাং আমরা যদি এর ব্যবহার সম্পর্কে না জানি তবে আমরা পিছিয়ে থাকবো। এখন, যারা কম্পিউটার ও ইন্টারনেট নিয়ে পড়াশোনা করছে তাদের হিসাবটা আলাদা। তারা তো এর ব্যবহার সম্পর্কে জানছেই। কিন্তু যারা সাধারন নাগরিক তাদের আসলে কতটুকু জানা প্রয়োজন? আমার এই লিখায় মূলত সেটাই আমি প্রকাশ করবো। বাংলাদেশের কথা যদি এখন চিন্তা করি তাহলে বলা যায়, বাংলাদেশের বহু মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। প্রায় ঘরে ঘরে অ্যান্ড্রয়েড ফোন। এখন যাদের ঘরে অ্যান্ড্রয়েড ফোন তারা যদি এই ফোনটার ব্যবহারই না জানে তাহলে…